একাত্তরে যুদ্ধ করছি এক সাথে সে দেশ আজ ভাগ হয়েছে দলে দলে একাত্তরের যুদ্ধে গিয়েছি স্বাধীন একটি দেশ পাবো বলে আজ সে স্বাধীনতা হয়েছে বাণিজ্য একাত্তরের যুদ্ধকে আজ পুঁজি করে রাজনৈতিক খুঁটি করছে মজুদ একাত্তরে যুদ্ধ করে যারা দেশ করছে স্বাধীন তাদের বংশধররা করছে পরাধীন বাপ আর স্বামীর দোহাই দিয়ে আর কয়দিন চলবে দেশ পুরানো শোকে কাতর না হয়ে সামনে এগিয়ে যাও এখন দেশ রক্তে লাল হয় তা কি শুনতে পাও। মুক্তি যুদ্ধের বংশধররা পাবে ভাল চাকুরী বাকী স্বাধীন মানুষ গুলো বেচবে কি তরকারী। স্বাধীন দেশের সব মানুষের সমান অধিকার চাই চল্লিশ বছর পরে যদি সে অধিকার পাই
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
অম্লান অভি
কবি তার সক্রিয়তায় একাই নায়ক কিন্তু আজকের ওয়েব জগতে অনেক সহৃদয় শুভ কামনার মানুষ আছে যা কবিকে আরো সুন্দর -সুষ্ঠুর প্রত্যাশি। তেমন অনেকে মন্তব্য করেছে.....আমি তাই মন্তব্য রহিত হলাম। তবে কিছু লাইনে ধিক্কার এবং কিছু লাইনে সহমর্মী হলাম।
খন্দকার আনিসুর রহমান জ্যোতি
মুক্তি যুদ্ধের বংশধররা পাবে
ভাল চাকুরী
বাকী স্বাধীন মানুষ গুলো
বেচবে কি তরকারী। // rajakar deshodrohi albodor ader kotha bolenna keno vai....R...mukti joddhader neye a vabe na bolleo parten........ami apnar a dhoroner uktir tibro ninda janachhi.......okritogo jara tarai a dhoroner boktobbo pesh korte pare.....taina? apnito kobi...kobir abong kobitar vasha ata noy....sristisil howa dorker....jini sristike sikar korena se sristi koteo janena.........
রাজাকার রাজাকার করে দেশ তো শেষ করে দিচ্ছে ভুয়া মুক্তি যোদ্ধের চেতনার কথা বলে। মুক্তি যুদ্ধারা সম্মানের পাত্র আমার কাছে তাদের বংশধর চোরেরা নয়। সব মুক্তি যুদ্ধের ছেলে মেয়েরা ভাল নয়। আবার সব রাজাকারের বংশধর না খারাপ নয়। রাজাকারকে ঘৃনা করুন। তাদের ছেলে মেয়েকে নয়। তেমনি মুক্তি যোদ্ধাদের সম্মান করি, তবে সব মুক্তি যোদ্ধার ছেলে মেয়েকে করি না। মেধা দিয়ে মাথা উঁচু করে চাকরি করবে মুক্তি যোদ্ধার ছেলে মেয়েরা, কারো করুনায় নয়। আমি এই কোটা বাতিলের পক্ষে। তাদের জন্য কোটা থাকবে বাকী স্বাধীন মানুষ গুলো কি সব রাজা কার।
জালাল উদ্দিন মুহম্মদ
বাপ আর স্বামীর দোহাই দিয়ে
আর কয়দিন চলবে দেশ
পুরানো শোকে কাতর না হয়ে
সামনে এগিয়ে যাও ------// -------- সময়ের সাহসী উচ্ছারণ। ধন্যবাদ।
পাঁচ হাজার
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়ও যারা যুদ্ধ করেছিল তাদের প্রথম শ্রেনীর নাগরিক বলে সম্মান করা হতো, হয়। আর জার্মানীতে এখনো নাৎসীদের কোন কার্যক্রম চালানোর অনুমতি নেই। একমাত্র বাংলাদেশেই এমন অবান্তর প্রশ্ন রেখে কবিতা লিখার কথা চিন্তা করা যায়। আমরা আসলেই স্বাধীন হতে পারিনি অন্তত শুভ চিন্তায়.....................................?????????????
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।